নাটোরের সিংড়ার চলনবিল এলাকায় কিল্লা ঘরের ফাঁদ ব্যবহার করে বক দিয়ে বক শিকার করার অভিযোগে দুই পাখি শিকারির দুই মাস করে কারাদন্ড সহ ১০৫ টি বক অবমুক্ত করেছে ভাম্যমান আদালত।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ৯ টায় চলনবিল অধ্যুষিত সিংড়া উপজেলার ইটালী ইউনিয়নের ইন্দ্রাসন গ্রামের পুর্ব মাঠে চলনবিল জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির পরিবেশ কর্মীদের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এই দন্ডাদেশ প্রদান করেন ইউএনও মাজহারুল ইসলাম। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, পার্শ্ববর্তী তাড়াশ থানার পালাশী গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে কবির প্রামানিক (৪৫) ও একই গ্রামের মৃত আহসান হাবিব এর ছেলে জান মাহমুদ (৩৫)। এসময় কিল্লা ঘর নামে পাখি শিকারীর বিশেষ ফাঁদ জব্দ করা হয় এবং ১০৫ টি বক পাখি উদ্ধার করে অবমুক্ত করেন ভাম্যমান আদালত।
এছাড়া একই দিনে উপজেলার মাগুড়া ও ইটালী এলাকায় পৃথক অভিযানে ৫ হাজার ফিট কারেন্ট জালের ফাঁদ ও পুটি মাছে বকপাখি শিকারের খাঁচা ফাঁদ জব্দ করা হয়। সেখান থেকেও বক, শালিক সহ বিভিন্ন প্রজাতীর ৪৯ টি পাখি জব্দ করা হয়। পরে জব্দকৃত পাখিগুলো ইন্দ্রাসন স্কুল মাঠ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে অবমুক্ত করেন ইউএনও মাজহারুল ইসলাম। এসময় সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুজ্জামান সহ চলনবিল জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে আটক দুই পেশাদার শিকারিকে বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে কারাদন্ড প্রদান করেন ইউএনও। আর দুই কিশোরকে পাখি শিকার করবে না মর্মে মুচলেকায় ছেড়ে দেয়া হয়।
চলনবিল জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জানান, বর্ষার শেষে ও শীতের শুরুতে চলনবিলে ধান ক্ষেতে বিশেষ ভাবে তৈরি ফাঁদ কিল্লা ঘর ও কারেন্ট জালে পাখি শিকারে মেতে উঠে লোভী কারিরা। এই বিলের পাখি ও জীববৈচিত্র রক্ষায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে কাজ করছেন তার সংগঠনের সদস্যরা।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ৯ টায় চলনবিল অধ্যুষিত সিংড়া উপজেলার ইটালী ইউনিয়নের ইন্দ্রাসন গ্রামের পুর্ব মাঠে চলনবিল জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির পরিবেশ কর্মীদের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এই দন্ডাদেশ প্রদান করেন ইউএনও মাজহারুল ইসলাম। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, পার্শ্ববর্তী তাড়াশ থানার পালাশী গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে কবির প্রামানিক (৪৫) ও একই গ্রামের মৃত আহসান হাবিব এর ছেলে জান মাহমুদ (৩৫)। এসময় কিল্লা ঘর নামে পাখি শিকারীর বিশেষ ফাঁদ জব্দ করা হয় এবং ১০৫ টি বক পাখি উদ্ধার করে অবমুক্ত করেন ভাম্যমান আদালত।
এছাড়া একই দিনে উপজেলার মাগুড়া ও ইটালী এলাকায় পৃথক অভিযানে ৫ হাজার ফিট কারেন্ট জালের ফাঁদ ও পুটি মাছে বকপাখি শিকারের খাঁচা ফাঁদ জব্দ করা হয়। সেখান থেকেও বক, শালিক সহ বিভিন্ন প্রজাতীর ৪৯ টি পাখি জব্দ করা হয়। পরে জব্দকৃত পাখিগুলো ইন্দ্রাসন স্কুল মাঠ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে অবমুক্ত করেন ইউএনও মাজহারুল ইসলাম। এসময় সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুজ্জামান সহ চলনবিল জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে আটক দুই পেশাদার শিকারিকে বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে কারাদন্ড প্রদান করেন ইউএনও। আর দুই কিশোরকে পাখি শিকার করবে না মর্মে মুচলেকায় ছেড়ে দেয়া হয়।
চলনবিল জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জানান, বর্ষার শেষে ও শীতের শুরুতে চলনবিলে ধান ক্ষেতে বিশেষ ভাবে তৈরি ফাঁদ কিল্লা ঘর ও কারেন্ট জালে পাখি শিকারে মেতে উঠে লোভী কারিরা। এই বিলের পাখি ও জীববৈচিত্র রক্ষায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে কাজ করছেন তার সংগঠনের সদস্যরা।
সৌরভ সোহরাব সিংড়া (নাটোর) প্রতিনিধিঃ